মসজিদ আল-উমরি আল-কাবির

গাজার বড় মসজিদ (আরবি: جامع غزة الكبير‎, উচ্চারণ: জাআ-মা গাজা আল-কবির), এছাড়াও বড় উমরি মসজিদ নামে পরিচিত (আরবি: المسجد العمري الكبير‎, উচ্চারণ: জাআ-মা আল-ওমরি আল-কবির) গাজা ভূখন্ডের বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম মসজিদ যা গাজার পুরানো শহরে অবস্থিত।

মসজিদটি একটি প্রাচীন ফিলিষ্টাইন মন্দিরের স্থলে দাঁড়িয়ে আছে বলে বিশ্বাস করা হয়। জায়গাটি ৫ম শতকে একটি গির্জা নির্মাণ করতে বাইজেনটাইনরা ব্যবহার করে, কিন্তু ৭ম শতাব্দীতে মুসলিমদের বিজয়ের পর এটি একটি মসজিদে রুপান্তরিত হয়। ১০ম শতকের দিকে একজন আরব ভূগোলবিদ এটিকে "সুদৃশ্য" হিসাবে বর্ণনা করেন। গ্রেট মসজিদ এর মিনার ১০৩৩ সালে একটি ভূমিকম্পের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ১১৪৯ সালে ধর্মযোদ্ধারা (ক্রুসেডাররা) একটি প্রধান গির্জা নির্মান করে যেটি জন ব্যাপটিস্টকে উত্সর্গ করে, কিন্তু ১১৮৭ সালে আইয়ুবীয় রাজবংশ এর বেশিরভাগই ধ্বংস করে, এবং এরপর ১৩শ শতাব্দীর শুরুর দিকে মামলুক এটিকে একটি মসজিদ হিসেবে পুনঃনির্মাণ করে। এটা ১২৬০ সালে মঙ্গোলদের দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। এটি শীঘ্রই পুনঃস্থাপন করা হয় কিন্তু ঐ শতকের শেষের দিকে ভূমিকম্প এটিকে পুরোপুরি ধ্বংস করে। এর প্রায় ৩০০ বছর পরে উসমানীয়রা মসজিদ পুনরুদ্ধার করে। ১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ গোলাবর্ষণের পর এটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পরবর্তীতে সুপ্রিম মুসলিম কাউন্সিল ১৯২৫ সালে এটি পুনরুদ্ধার করে।

অবস্থান

গ্রেট মসজিদটি ওমর মুখতার স্ট্রিট এর পূর্বে, প্যালেস্টাইন স্কয়ারের দক্ষিণ পূর্ব পাশে, গাজার প্রাচীন শহরের কেন্দ্রস্থলে দারাজ কোয়ার্টারে অবস্থিত। গাজার স্বর্ণের বাজার মসজিদটির দক্ষিণ পাশে প্রায় কাছাকাছি অবস্থিত,এবং এর উত্তরপূর্বে ওয়েলায়াত মসজিদ ও পূর্বে ওয়েহদা স্ট্রিটে একটি বালিকা বিদ্যালয় আছে।

ইতিহাস

প্যালেষ্টাইন এবং বাইজেন্টাইন যুগ

ঐতিহ্য অনুযায়ী, মসজিদটি ফিলিষ্টাইন মন্দিরের স্থলে দাঁড়িয়ে আছে যা উর্বরতার ঈশ্বর (God of fertility) দাগোনের নামে উৎসর্গকৃত ছিল বলে স্যামসন তার "বুক অব জজ" (Book of Judges) নামক বইতে উল্লেখ করেছেন। পরে, বৃষ্টি এবং শস্যের ঈশ্বরমার্নাস এর নামে একটি মন্দির উৎসর্গ করা হয় - যা ছিল একটি দূর্গ। স্থানীয় লোককাহিনীতে প্রচলিত আছে স্যামসনকে বর্তমান মসজিদের নিচে সমাহিত করা হয়েছিল।

সম্রাজ্ঞী আলিয়া ইউডোসিয়া ৪০৬ খ্রিস্টাব্দে বাইজেন্টাইন গির্জা হিসাবে বৃহৎ ভবনটি নির্মাণ করেন, এটিও হতে পারে যে গির্জাটি সম্রাট মার্সিয়ান দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। ভবন এর একটি কলামের উপরের স্তরে খোদাই করাইহুদি শিলালিপির উপর ভিত্তি করে ১৯শ শতাব্দীর মধ্যে প্রস্তাব করা হয় যে, ভবনের উপরের স্তম্ভ ৩য় শতাব্দীর কৈসরিয়া মারিটিমার ইহুদি সমাজ-গৃহ থেকে আনা হয়েছিল। ১৯৬০ সালে গাজা উপকূলে একটি ৬ষ্ঠ শতকের সমাজ-গৃহের পত্তনের ফলে স্থানীয়রা এই স্থানটি অনেক সুন্দরভাবে ব্যবহার করতে শুরু করে। শিলালিপি ছাড়াও, কলামটি মেনরাহ, শফার, লুলাভ এবং এট্রগ দ্বারা চিত্রিত করা হয়েছে যা পুষ্পমাল্য দিয়ে বেষ্টিত; শিলালিপিটি "যাকোবের হনানীয় পুত্র" হিব্রু এবং গ্রিক ভাষায় পড়েন।  ৬০০ খ্রিস্টাব্দে মোজাইক নির্মিত মাদাবা মানচিত্রে গির্জাটি দেখা যায়।

ইসলামিক যুগ

৭ম শতকেরাশিদুন শাসনের গোড়ার দিকে ওমর ইবনে আল খাত্তাব এর সেনাপতিরা বাইজেন্টাইন গির্জাটি একটি মসজিদে রূপান্তরিত করে। ফিলিস্তিনের মুসলিম বিজয়কালে খলিফা ওমর ইবনে আল-খাত্তাবের সম্মানে মসজিদের নামকরণ করা হয় "আল-ওমরি"। ৯৮৫ সালে, আব্বাসীয় শাসনামলে আরব ভূগোলবিদ আল-মুকাদ্দাসি গ্রেট মসজিদকে একটি "সুদৃশ্য মসজিদ" হিসেবে উল্লেখ করেন। ৫ই ডিসেম্বর ১০৩৩, ভুমিকম্পের ফলে মসজিদটির মিনার চূড়া ভেঙ্গে যায়।

১১০০ সালে ক্রুসেডাররা গাজা এলাকা জয় করার পর ধ্বংসাবশেষ উপরে ১১৪৯ সালে জেরুজালেমের তৃতীয় ব্যাল্ডউইনের হুকুম জারির উপর ভিত্তি করে জন ব্যাপটিস্টকে উত্সর্গ করে একটি ক্যাথিড্রাল (বৃহৎ গির্জা) নির্মান করে। তবে, উইলিয়াম অফ টায়ার এর ক্রুসেডারদের গ্র্যান্ড গির্জার বর্ণনায়, তা উল্লেখ নেই। গ্রেট মসজিদ এর তিনটি আইল, মনে করা হয় তাদের মধ্যে দুটি অংশ জন ব্যাপটিস্ট এর ক্যাথিড্রাল এর অংশ গঠন করেছে।

১১৮৭ সালে সালাহউদ্দিনের অধীনে আইয়ুবীয় রাজবংশ ক্রুসেডারদের কাছ থেকে গাজার নিয়ন্ত্রণ হস্তগত করে এবং ক্যাথিড্রাল ধ্বংস করে। মামলুকরা ১৩শ শতকের মধ্যে মসজিদটি পুনঃনির্মাণ করে, কিন্তু ১২৬০ সালে, মোঙ্গলরা এটা ধ্বংস করে। এটা তারপরে পুনর্নির্মিত হয়, কিন্তু ১২৯৪ সালে একটি ভূমিকম্পের কারণে এটি ধসে যায়। হুসেম আদ-দীন লাজিন এর শাসন আমলে ১২৯৭-৯৯ এর মধ্যে গভর্নর সংকর আল-আলা'ই ইওয়ানের কেন্দ্রে ব্যাপক সংস্কার করেন। শহরের পরবর্তী মামলুক শাসনকর্তা, শাঞ্জর আল-জাওলি, ১৩১১ এবং ১৩১৯ সালের মধ্যে গ্রেট মসজিদ পুনঃপ্রতিষ্ঠার অনুমতি দেন। মামলুকরা অবশেষে ১৩৪০ সালে মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে পুনঃনির্মাণ করে। ১৩৫৫ সালে মুসলিম ভূগোলবিদ ইবনে বতুতা মসজিদটিকে তৎকালীন সময়ের "এক উত্তম জামে মসজিদ" হিসাবে উল্লেখ করেন, কিন্তু এছাড়াও তিনি বলেছেন যে আল-জাওলি মসজিদটি ছিল "সুসজ্জিত"। মসজিদের উপর খোদাইকরা অভিলিখন মামলুক সুলতান আল-নাসির মুহাম্মদ (১৩৪০ খ্রিস্টাব্দ), কুয়াতবায় (মে, ১৪৯৮ খ্রিস্টাব্দ), কুয়ানসাহ আল-গাওরি (১৫১৬ খ্রিস্টাব্দ), এবং আব্বাসীয় খলিফা আল-মুস্তা'ইন বিল্লাহ (১৪১২ খ্রিস্টাব্দ) এর স্বাক্ষর বহন করে।

পূর্ববর্তী শতকের মসজিদের দৃশ্যমান ক্ষয়ক্ষতি ১৬শ-শতকে পুনঃস্থাপন করা হয়; অটোমানরা তার পুনর্গঠনে অনুমতি দেয় এবং শহরের মধ্যে আরো ছয়টি মসজিদ নির্মাণ করে। সেগুলো ১৫১৭ সাল থেকে ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণে। অভ্যন্তর ভাগে ১৬৬৩ সাল থেকে গাজার অটোমান শাসনকর্তা মুসা পাশার, (পদচ্যুত হুসাইন পাশার ভাই) নামাঙ্কিত একটি শিলালিপি রয়েছে।

আধুনিক যুগ

১৯শ শতাব্দীর শেষ দিকে কিছু পশ্চিমা ভ্রমণকারীরা গ্রেট মসজিদটি গাজার একমাত্র ঐতিহাসিক বা স্থাপত্যতুল্য ইমারত হিসেবে উল্লেখ করে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্র বাহিনী দ্বারা গাজায় অটোমানদের দুর্গে আক্রমণের সময় গ্রেট মসজিদ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্রিটিশরা দাবি করেছিল যে অটোমানদের অস্ত্রশস্ত্র মসজিদে সংরক্ষিত ছিল এবং এসব যুদ্ধোপকরণ গোলাবর্ষণ করে ধ্বংস করার সময় এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। গাজার সাবেক মেয়র সাঈদ আল-শাওয়ার তত্ত্বাবধানে, এটা ১৯২৬-২৭ সালে সুপ্রিম মুসলিম কাউন্সিল কর্তৃক পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।

ব্রিটিশ মেন্ডেটরি প্যালেস্টাইন সরকারের বিধানসভা নির্বাচন এবং অংশগ্রহণ বর্জনের জন্য, ১৯২৮ সালে গ্রেট মসজিদে সুপ্রিম মুসলিম কাউন্সিল স্থানীয় মুসলমান ও খ্রিস্টানদের সাথে নিয়ে একটি গণ বিক্ষোভ ও আন্দোলনের ডাক দেয়। শোভাযাত্রায় মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে, তারা গাজার এক চতুর্থাংশ মসজিদ সাময়িকভাবে বন্ধ করার আদেশ দেন।

ইহুদি ধর্মীয় প্রতীক সংবলিত প্রাচীন শিলালিপি ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৩ সালের মধ্যে কোন এক পর্যায়ে স্বেচ্ছাক্রমে খোদাই করার অভিযোগ রয়েছে। ফিলিস্তিনি হামাস ও ফাতাহ এর মধ্যে সংঘটিত গাজার যুদ্ধের সময়, হামাস কর্তৃক ঐ দিনে মাহমুদ আব্বাসের প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড এর একজন কর্মকর্তা হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে, মসজিদের হামাসের পূর্ববর্তী ইমাম মোহাম্মদ আল-রাফাতি ১২ই জুন, ২০০৭ সালে ফাতাহর বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন। ফিলিস্তিনের গর্বের একটি কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে, মসজিদটি এখনও সক্রিয় এবং গাজার অধিবাসীদের জন্য আবেগের ও শারীরিক সমর্থনের একটি ভিত্তি হিসাবে কাজ করে।

স্থাপত্যশৈলী

গ্রেট মসজিদটি ৪,১০০ বর্গ মিটারের একটি এলাকায় (৪৪,০০০ বর্গ ফুট) অবস্থিত। সাধারনত অধিকাংশ কাঠামো স্থানীয়ভাবে পরিচিত সামুদ্রিক বেলেপাথর কুরকার থেকে নির্মিত হয়। মসজিদ এর বৃহৎ আঙ্গিনাটি ("Sahn") বৃত্তাকার খিলান দ্বারা বেষ্টিত। মামলুক, এবং পরবর্তীতে অটোমানরা ভবনের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে সম্প্রসারিত করেছে।

মসজিদের দরজার উপর মামলুক সুলতান কালাওনের নামাঙ্কিত একটি শিলালিপি এবং সুলতান লাজিন এবং বারকুক নাম সংবলিত শিলালিপি আছে।

অভ্যন্তরভাগ

যখন ভবনটি গির্জা থেকে একটি মসজিদে রুপান্তরিত হয়, তখন আগের ধর্মযোদ্ধাদের অধিকাংশ নির্মাণ সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপিত হয়, কিন্তু মসজিদের সম্মুখভাগে খিলান সংবলিত প্রবেশদ্বার ধর্মযোদ্ধাদের যাজকীয় স্থাপত্যের একটি আদর্শ অংশ হয়ে রইল, এবং মসজিদ প্রাঙ্গনের স্তম্ভগুলো এখনও তাদের ইতালীয় গোথিক শৈলী বজায় রেখেছে। কিছু স্তম্ভ একটি প্রাচীন সমাজ-গৃহের উপাদান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে,যা ক্রুসেডার যুগে নির্মাণ সামগ্রী হিসাবে পুনঃব্যবহৃত এবং এখনও মসজিদের অংশ গঠন করা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ প্রাচীর পলেস্তারায় আচ্ছাদিত এবং অঙ্কিত। পশ্চিম দরজা ও গম্বুজ এর জন্য মার্বেল ব্যবহার করা হয়। মেঝে উজ্জ্বল টাইলস দিয়ে আবৃত। এছাড়াও স্তম্ভ মার্বেল নির্মিত এবং স্তম্ভের উপরের দিক করিন্থিয়ান শৈলীতে নির্মিত হয়।

দরজার মূল অংশ কুঁচকি-খিলানযুক্ত, প্রতিটি একে অপরের থেকে পৃথক এবং এর আয়তক্ষেত্রাকার গঠনের সঙ্গে তির্যক খিলান যুক্ত। গির্জার মূল অংশে সংযুক্ত কলামের সম্মুখে প্রতি পাশে রয়েছে ক্রুশাকার পায়া যা একটি উঁচু ভিত্তির উপর দাড়াঁনো। এছাড়া মসজিদের আইল দুইটিও কুঁচকি-খিলানযুক্ত। ইবন বতুতা উল্লেখ করেছিলেন যে গ্রেট মসজিদের একটি সাদা মার্বেলের মিম্বার ("pulpit") ছিল; যা আজও বিদ্যমান। ১৬৬৩ সাল থেকে মসজিদে শিলালিপি সম্বলিত একটি ছোট মিহরাব আছে যেখানে অটোমান শাসনামলের গাজার শাসনকর্তা মুসা পাশার নাম অঙ্কিত আছে।

মিনার

মসজিদটি তার মিনারের জন্য বিখ্যাত,যার নিম্ন অর্ধাংশ বর্গ আকৃতির এবং ঊর্ধ্ব অর্ধাংশ অষ্টভুজাকৃতির মামলুক স্থাপত্য শৈলী দ্বারা নির্মিত। চার টায়ার্ডের উপরের অর্ধেক সহ মিনারের উপর-নিচ, ঝুলন্ত বারান্দা পাথর নির্মিত। চূড়া বেশিরভাগই তক্ষণ এবং টাইলস নির্মিত, এবং ঘন ঘন নবায়ন করা হয়। অষ্টভুজাকৃতির ড্রাম পাথর নির্মিত একটি অনাড়ম্বর গম্বুজ এবং হালকা নির্মাণ লেভান্টের অধিকাংশ মসজিদের অনুরূপ। গির্জার পূর্ব পাশে মিনারের মূল স্তম্ভ দাঁড়িয়ে আছে। তার তিনটি অর্ধবৃত্তাকার খিলান মিনারের ভিত্তিতে রুপান্তরিত হয়েছে।

আরও দেখুন

  • সৈয়দ আল-হাশিম মসজিদ

বহিঃসংযোগ

Listed in the following categories:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
টিপস এবং ইঙ্গিতগুলি
দ্বারা ব্যবস্থা:
There are no tips nor hints for মসজিদ আল-উমরি আল-কাবির yet. Maybe be you will be the first one to post useful information for fellow travellers? :)
মানচিত্র
31°30′4″N, 34°28′17″E, 0.6km from Gaza দিকনির্দেশ পান

মসজিদ আল-উমরি আল-কাবির on Facebook

butique appartment & spa

$0 starting থেকে শুরু হচ্ছে

PALM MARINE BAY SUITE

$133 starting থেকে শুরু হচ্ছে

Regina Goren Hotel

$84 starting থেকে শুরু হচ্ছে

Leonardo Ashkelon Hotel by the Beach

$165 starting থেকে শুরু হচ্ছে

Holiday Inn Ashkelon

$102 starting থেকে শুরু হচ্ছে

Oasis bar

$209 starting থেকে শুরু হচ্ছে

প্রস্তাবিত দর্শনীয় স্থানগুলি কাছাকাছি

সবগুলো দেখ সবগুলো দেখ
চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Qasr al-Basha

Qasr al-Basha (Arabic: قصر الباشا‎) (also known as Radwan Castle and

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Church of Saint Porphyrius

The Church of Saint Porphyrius (or St. Porphyrius Church, Arabic:

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Besor Stream

Besor (Hebrew: נחל בשור‎, Nahal Besor), meaning 'glad news', 'cheerfu

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Ashdod Sand Dune

Ashdod Nitzanim Sand Dune Park is a psammosere ecosystem located close

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Lachish

Lachish (עברית. לכיש) was a town located in the Shephelah, or maritime

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
লাখিশ নদী

লাখিশ নদী (হিব্রু: נחל לכיש, নালাল লাখীশ) ইসরায়েলের একটি নদী এ

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Ibelin

Ibelin was a castle in the crusader Kingdom of Jerusalem in the 12th

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Khirbet Qeiyafa

Khirbet Qeiyafa (Elah Fortress), recently proposed as the biblical

অনুরূপ পর্যটন আকর্ষণ

সবগুলো দেখ সবগুলো দেখ
চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
ইমাম হোসাইনের মাজার

ইমাম হোসাইন ইবনে আলীর মাজার (আরবি: مقام الامام الحسين

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
ইমাম আলী মসজিদ

ইমাম হযরত আলী এর মাজার ( আরবি: حَـرَم ٱلْإِمَـام عَـلِي&

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
শেখ জায়েদ মসজিদ

শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ (আরবি: جامع الشيخ زايد ال

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
মসজিদ আল কিবলাতাইন

মসজিদ আল কিবলাতাইন (المسجد القبلتین) (দুই কিবলার মসজিদ) সৌদি আরব

চাহিদাপত্রে যোগ করা
আমি এখানে ছিলাম
পরিদর্শন
Omar ibn al-Khattab Mosque

The Mosque of Omar Ibn al-Khattab (Arabic: مسجد عمر بن الخطاب&#

অনুরূপ সমস্ত স্থান দেখুন